Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

খাদ্য নিরাপদ রাখার  চাবিকাঠি:

১। পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখিঃ (পরিচ্ছন্নতার প্রথম ধাপ, সাবান দিয়ে ধোব হাত; পরিচ্ছন্ন থালা-বাসন, রাখবে সুস্থ সবার জীবন)।

২। কাঁচা ও রান্না করা খাবার আলাদা রাখিঃ (কাঁচা মাছ/মাংস, ফলমূল বা শাক-সবজী থেকে আলাদা রাখি; কাঁচা ও রান্না করা খাবার আলাদা রাখি)।

৩। সঠিক তাপমাত্রায় নির্দিষ্ট সময় ধরে খাবার রান্না করিঃ (সঠিক তাপে ভালভাবে সিদ্ধ করে খাবার রান্না করি)।

৪। নিরাপদ তাপমাত্রায় খাদ্য সংরক্ষণ করিঃ (রান্না করা খাবার ৫ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড এর নিচে সংরক্ষণ করি এবং সংরক্ষণ করা খাবার পরিবেশনের আগে ভালভাবে গরম করি)।

৫। নিরাপদ পানি ও খাদ্য উপকরণ ব্যবহার করিঃ (নিরাপদ পানি ব্যবহার করি, ফলমূল ও শাক-সবজী নিরাপদ পানি দিয়ে ধুয়ে নেই)।



শিরোনাম
মুজিব বর্ষে কোভিড-১৯ এর অনুসরণ করে বস্তি ও পিছিয়ে পড়া এলাকায় অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের সমন্বয়ে নিরাপদ খাদ্য ও পুষ্টি বিষয়ক সচেতনতামূলক কর্মসূচী -২০২২
বিস্তারিত

“জীবন ও স্বাস্থ্য সুরক্ষায় নিরাপদ খাদ্য” এই ভিশনকে সামনে রেখে বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ প্রতিনিয়ত বিভিন্ন সচেতনতামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে। তারই ধারাবাহিকতায় মুজিববর্ষের অঙ্গীকার পূরণে কোভিড-১৯ এর স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ, সিলেট জেলা কার্যালয় কর্তৃক “হোটেল পানসী ইন, সিলেট এর কনফারেন্স রুমে” বস্তি ও পিছিয়ে পড়া এলাকায় অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের সমন্বয়ে নিরাপদ খাদ্য পুষ্টি বিষয়ক সচেতনতামূলক কর্মসূচী অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত কর্মসূচী পরিচালনা করেন সিলেট জেলা নিরাপদ খাদ্য অফিসার, সৈয়দ সারফরাজ হোসেন। উক্ত কর্মসূচীতে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জনাব, আমিরুল ইসলাম মাসুদ সাহেব, সহকারী পরিচালক, জাতীয় ভোক্তা ও সংরক্ষণ অধিদপ্তর, সিলেট।  অনুষ্ঠানের শুরুতে সিলেট জেলা নিরাপদ খাদ্য অফিসার জনাব সৈয়দ সারফরাজ হোসেন, তথ্যবহুল পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশন এর মাধ্যমে খাদ্য নিরাপদতা, খাদ্য নিরাপদতার প্রয়োজনীয়তা, অনিরাপদ খাদ্যের ভয়াবহতা, খাদ্য দূষণের কারণ, খাদ্যস্থাপনায় অবস্থান ও খাদ্য প্রস্তুতকরণ, প্রক্রিয়াকরণ এবং পরিবেশনের সময় করণীয় বিষয়সমূহ, পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতায় করণীয় ও বর্জনীয়, নিরাপদ খাদ্য ব্যবস্থাপনা পদ্ধতির অনুশীলন, নিরাপদ খাদ্য আইন, ২০১৩ এ বর্ণীত অপরাধ ও দন্ড, নিরাপদ খাদ্যের পাচঁটি চাবিকাটি- পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা, কাঁচা ও রান্না করা খাবার আলাদা রাখা, সঠিক তাপমাত্রায় রান্না করা, সঠিক তাপমাত্রায় সংরক্ষণ করা এবং নিরাপদ পানি ও খাদ্য উপকরণ ব্যবহার করা নিয়ে বিস্তারিত আলোকপাত করেন।  


অতপর উপস্থিত শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের সমন্বয়ে জাতির পিতার জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উদযাপন উপলক্ষ্যে ১০ পাউন্ডের একটি বড় কেক কাটা হয়। নিরাপদ খাদ্য অফিসার, সিলেট সকল পিছিয়ে পড়া শিশুদের নিজ হাতে কেক কেটে সবার মূখে কেক তুলে দেন।


অনুষ্ঠান এর শেষ পর্যায়ে শিক্ষার্থীদের মাঝে কোভিড-১৯ এর স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রী বিতরণ, নিরাপদ খাদ্যের বিভিন্ন তথ্য সংবলিত লিফলেট, নিরাপদ খাদ্য আইন-২০১৩, এবং স্বাস্থ্য সম্পর্কে করণীয়–বর্জনীয় প্রয়োজনীয় পোস্টার দুপুরের নাস্তা ও অনেক প্রকার এর চকলেট প্রদান করা হয়।

ডাউনলোড
প্রকাশের তারিখ
21/03/2022
আর্কাইভ তারিখ
30/12/2022